A SIMPLE KEY FOR ব্যর্থ ভালোবাসার কষ্টের গল্প UNVEILED

A Simple Key For ব্যর্থ ভালোবাসার কষ্টের গল্প Unveiled

A Simple Key For ব্যর্থ ভালোবাসার কষ্টের গল্প Unveiled

Blog Article

এই রক্তিম ‘তোমার কি হয়েছে। এই রক্তিম কি হলো তোমার কথা বলো।

এই বলে রক্তিম দিশার সামনে থেকে অনেক কষ্টে উঠলো দিশাকে বুঝতে না দিয়ে। তারপর সামনের দিকে এগুতে লাগলো। কিন্তু সামনে যেতে যেতে হঠাৎ করে আবার মুখ দিয়ে রক্ত বের হতে শুরু করে । এক সময় সেখানে মাথা ঘুরে পড়ে যায়।

শিউলি মুখটা বাঁকা করে বলল ,”তুমি দেখো , মানুষের স্বভাব এত সহজে বদলায় না । কুকুরের লেজ যেমন সোজা হয় না।”

স্কুল জীবনের প্রেম মানেই আমার অস্তিত্ব।

আমি এতোটা হতভাগ্য যে তোমার বিরক্তির কারন হয়ে গেলাম। জীবনটা তুচ্ছ মনে হচ্ছে, তাই অন্য স্কুলে গিয়ে ভর্তি হতে চেয়েছি, বন্ধুরা যেতে দেয়নি। আমি একেবারে চলে যাব। চলে গেলে তোমার কষ্ট লাঘব হবে, নিশ্চয়ই সবচেয়ে বেশি আনন্দ পাবে তুমি। কিন্তু মনে রেখ আমি তোমাকে সব সময় হাসি সুখী দেখতে চেয়েছি, তোমার চোখের পানি নয়। ভালোবাসার গল্প

সেটাও শুধুমাত্র এই রক্তিমেরি জন্য। যানিস সেদিন যদি রক্তিম না থাকতো তাহলে হয়তো আজকে আর তুই এখানে সবার সাথে তোর জন্মদিনের পার্টি করতে পারতি না। সেদিন তোর যখন অবস্থা অনেক সিরিয়াস হয়ে গেছিলো। কোনো মতেই তকে যখন আর বাঁচানোর রাস্তা আমাদের হাতে ছিলো না সেদিন এই রক্তিমই নিজের জীবন ঝুকিতে রেখে ওর দুটো কিডনী দিয়ে তোর জীবন রক্ষা করে।

আম্মু আমি রক্তিমের সাথে অনেক বড় অন্যায় করে ফেলেছি। সে কি আমাকে ক্ষমা করে দেবে। ও কি আমায় ওর জীবনে আপন করে নেবে। আমি যে ওকে না দেখেই অনেক ভালোবেসে ফেলেছিলাম আম্মু। প্লিজ বলো না আম্মু সে কি আমার মেনে নেবে আম্মু বলোনা আম্মু বলোনা। এই বলে দিশা ওর আম্মুকে জরিয়ে ধরে কান্না করতে থাকে। তারপর হঠাৎ করে চক্ষ চলে যায়। ফ্লোরে পরে থাকা রক্তিমের দেয়া গিফটের বক্সটার দিকে। তাই সে তারা-তারি করে বক্সটা হাতে নেয় এবং বক্সটা খোলে আর খুলে যা দেখে তা দেখে সাথে সাথে আবার চিত্কার করে কান্না শুরু করে দেয়।

“খেলতে খেলতে ঝগড়া আবার খেলতে খেলতেই বন্ধুত্ব, স্কুল জীবনের সেই দিন গুলো আজও খুব মনে পড়ে।”

তারপর সবাই মিলে মুরাদ ভাইকে চাপাচাপি করতে লাগলো একটা গান গাওয়ার জন্য। কিন্তু সে কিছুতেই গান গাইবে না। অনেক অনুরোধের পর তাকে কোনমতে রাজি করানো গেল। কিন্তু তিনি শর্ত জুড়ে দিলেন। তার  পর আমাকেও গান গাইতে হবে। আমি রীতিমতো আঁতকে উঠলাম। না না করতে করতে আমি ওখান থেকে পালিয়ে যেতে চাইলাম। কিন্তু সবাই আমাকে জোর করে ধরে বসিয়ে দিল। ছোট খালা বলল,” তোর সমস্যা কোথায় তুই তো বাসায় গান শিখিস , আমাদের আজকে শোনাবি”।

স্কুল জীবনের প্রেমের গল্পঃ- প্রতি বছর ২৬ জানুয়ারি আমাদের স্কুল থেকে শহরের বিখ্যাত একটি স্টেডিয়ামে, নিয়ে যেত। অনেক অনুষ্ঠানের পাশাপাশি, ছবি আঁকা প্রতিযোগিতাও হত। এর আগে অনেকবার স্কুল থেকে সেখানে নিয়ে গেলেও আমি যাইনি, তবে সেবছর আমিও গিয়েছিলাম। জুনিয়র সিনিয়র ও শিক্ষক শিক্ষিকা সহ প্রায় ৮০ জন দুটি বাসে উঠে পড়লাম।

এটা সত্যি আমরা বন্ধুরা হয়ত একে অপরের কাছে নেই, তবে স্কুল লাইফে বন্ধুদের সাথে কাটানো মুহূর্ত গুলো আজও আমার স্মৃতিতে আছে।

গাছ

রক্তিম বাসায় এসে ভাবে read more যে করেই হোক ওর দিশার কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। কারণ ওর জন্যই দিশা আজকে হাসপাতালে। তাই দিশা যখন সুস্থ হয়ে যায় এবং আবার কলেজ যাওয়া শুরু করে তখন সেও নিজের কলেজ থেকে টি.

দিশা বান্ধবীদের সাথে বাসে করে সবাই একসাথে পিক নিকে যাচ্ছিল। কিন্তু হঠাৎ করে বাসটা থেকে যায়। ফলে সবাই অনেকটা ধাক্কা খাবার মতো অবস্থা হয়ে যায়। বাসটাকেনো থেমে গেলো তা দেখার জন্য দিশা যখন বাস থেকে নামতে যাবে ঠিক সেই সময় বাসের ড্রাইভার ওকে নামতে মানা করে কিন্তু দিশা তারপরেরও ড্রাইভারের কথা অমান্য করে বাস থেকে নেমে পরে। আর বাস থেকে নামার সাথে সাথে “ঠাসসসস”। সাথে সাথে দিশার মাথাটা গিয়ে বাসের সাথে ধাক্কা লাগে ফলে সেখানে সাথে সাথেই ওর মাথা ফেটে রক্ত ফের হতে থাকে। এবং সেখানে কিছুক্ষণের মধ্যেই জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। তবে জ্ঞান হারানোর কিছুক্ষণ আগে সে আবছা চক্ষে তাকিয়ে দেখে যে একটা ছেলে হাতে বড় হকি স্টিক নিয়ে ওর দিকে দৌড়ে আসছে। তবে ছেলেটা আর কেউ না সেটা হলো রক্তিম। সে দৌড়ে দিশার কাছে যায় এবং ওকে তারা-তারি করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে যখন দিশার জ্ঞান ফেরে তখন সে ওর কাছে স্যরি বলতে গেলে দিশা রক্তিমকে নানান কথা শুনিয়ে অনেক অপমান করে। ফলে রক্তিম সেদিন আর ওকে স্যরি বলতে পারেনা।

Report this page